আমাদের ফেইসবুক ফ্যান পেইজ

আমাদের ফেইসবুক ফ্যান পেইজ
আমাদের ফেইসবুক ফ্যান পেইজ

শনিবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০১৫

এক রহস্যময় পাহাড়

★★ইসলাম ডেস্কঃ


শ্রীলংকার রহস্যময় এক পাহাড়।
নাম তার আদম পাহাড়।
নানা কারণে এ পাহাড়টি রহস্যে ঘেরা।
এর শীর্ষে রয়েছে বিরাট আকারের এক পায়ের ছাপ। রহস্য তা নিয়েই। এ পায়ের ছাপকে সব
ধর্মের মানুষই পবিত্র হিসেবে মনে করে।
শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে বিশ্বে নানা রকম পায়ের
ছাপ পাওয়া গেছে।
তা নিয়ে রয়েছে নানা জল্পনা কল্পনা। এসব পায়ের
ছাপ একেকটা একেক রকম। আকৃতি নানা রকম। কিন্তু
এসব পায়ের ছাপ সম্পর্কে মানুষের জানার আগ্রহ
দীর্ঘদিন ধরে। এমনই এক পায়ের ছাপ আদম পাহাড়ে।
শ্রীলংকার মুসলমানরা বিশ্বাস করেন পৃথিবীর
আদি মানব হজরত আদম (আ.) প্রথম এই শ্রীলংকায়
পদার্পণ করেছিলেন। ওই পাহাড়ে রয়েছে তারই পায়ের
ছাপ। তার জন্য এ পাহাড় ও পাহাড়ের ওই পায়ের
ছাপ মুসলমানদের কাছে পবিত্র
হিসেবে পরিণতি হয়ে আসছে।
শুধু শ্রীলংকার মুসলমানরাই নয়, এর বাইরের অনেক
দেশের মুসলমান বিশ্বাস করেন হজরত আদম (আ.)-কে যখন
পৃথিবীতে পাঠানো হয় তখন তিনি প্রথম পা রাখেন
শ্রীলংকায়। আর আদম পাহাড়ের ওপর ওই পায়ের ছাপ
দেখে তারা মনে করেন তা হজরত আদম (আ.)-এর। এজন্য
মুসলমানরা এ পাহাড়কে অসীম শ্রদ্ধার চোখে দেখেন।
আর এজন্য এর নাম দেয়া হয়েছে আদমস পিক বা আদমের
পাহাড়। এ পাহাড়ের প্রতিটি পরতে পরতে রয়েছে রহস্য।
এ পাহাড়ের চূড়ায় যে পদচিহ্ন রয়েছে সেখানে পৌঁছা খুব
ঝুঁকিপূর্ণ এডভেঞ্চার।
তবে অনেকে ঝুঁকি নিয়ে সেখানে গিয়েছেন। তারা নিজের
চোখে ওই পায়ের ছাপ দেখে বিস্মিত হয়েছেন। এই পায়ের
ছাপ শুধু মুসলমানদের কাছেই নয়, একই সঙ্গে বৌদ্ধ,
খ্রিস্টান ও হিন্দুদের কাছেও পবিত্র। তারাও মনে করেন
তাদের ধর্মের সঙ্গে এর রয়েছে ওতপ্রোত সম্পর্ক।
এতে পরিষ্কার হয়ে যায় যে, আদমের পাহাড় সব শ্রেণীর
মানুষের কাছেই পবিত্র। তারা শ্রদ্ধার চোখে দেখেন এ
পাহাড়কে। তারা সবাই স্বীকার করেন এ পাহাড়ের
চূড়ায় আছে ওই পবিত্র পদচিহ্ন। তার আকৃতি বিশাল। শুধু
এজন্যই নয়, এ পাহাড় নিজেই একটি রহস্য।
এ্যাডামস পিক পাহাড় আরোহণ করা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।
চূড়ায় পৌঁছতে হলে যে পথ তা চলে গেছে জঙ্গলের ভিতর
দিয়ে। সেই জঙ্গল নানারকম ঝুঁকিপূর্ণ। আছে বিষধর
কীটপতঙ্গ। তবে চূড়ার কাছাকাছি একটি ধাতব
সিঁড়ি আছে। তাতে রয়েছে ৪০০০ ধাপ। এর প্রতিটি ধাপ
নিরাপদ নয়। তার ওপর
দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে শীর্ষে যেতে হলে কমপক্ষে ১২ থেকে ১৬
ঘণ্টা সময় লাগে। জটিল এক আবহাওয়ার এক অঞ্চলের
মধ্যে এর অবস্থান। বছরে মাত্র তিন থেকে চার মাস এ
পাহাড়ে আরোহণ করা যায়। বছরের অন্য
সময়টাতে এতে আরোহণ অসম্ভব হয়ে ওঠে। কারণ, কাব্যিক
অর্থে বলা যায় এ পাহাড় তখন মেঘের ভিতর
লুকিয়ে যায়। চারদিক থেকে মেঘে জেঁকে ধরে।
এ পাহাড় ও পাহাড়ের পদচিহ্ন নিয়ে একটি বই লিখেছেন
মারকুস অকসল্যান্ড। বইটির নাম ‘দ্য স্যাক্রেট
ফুটপ্রিন্ট: এ কালচারাল হিস্ট্রি অব আদমস পিক’।
এতে বলা হয়েছে, এ পাহাড়টি ২২৪৩ মিটার উঁচু।
আকৃতি কোণের মতো। ভারত মহাসাগর থেকে এ পাহাড়
পরিষ্কারভাবে দেখা যায়। আগেকার দিকে আরবের
সৌখিন ব্যক্তিরা সমুদ্র যাত্রায় এসে পিরামিডের
আকৃতির এ পাহাড় দেখে পুলকিত হতেন। তাদের কেউ কেউ
এটাকে বিশ্বের সর্বোচ্চ পাহাড় বলেও অভিহিত করেছেন।
প্রাচীনকালে সিংহলিরাও এ পাহাড়কে বিশাল
উচ্চতার বলে মনে করতেন। কেউ কেউ মনে করতেন এটিই
বিশ্বের সর্বোচ্চ পাহাড়। ৮৫১ সালে এ পাহাড়ে পদচিহ্ন
প্রথম দেখতে পান আরবের সোলাইমান।
রত্নপুরা হয়ে পবিত্র এ পাহাড়ে আরোহণ করেছিলেন
বিখ্যাত আরব দার্শনিক ইবনে বতুতা।
তিনি এখানে উঠার জন্য যাত্রা শুরু করেছিলেন
বারবেরিন থেকে। তার আগে ব্যাপক পরিচিত বণিক ও
ভ্রমণ পিপাসু মার্কো পোলো আদমের পদচিহ্নে তার সম্মান
জানানোর জন্য আরোহণ করেন এ পাহাড়ে। তিনি ১২৯২
সালে চীন থেকে ভেনিস যাওয়ার পথে এ সফর করেন।
এ পাহাড়ের চূড়া সামান্য একটি সমতল ক্ষেত্র। ১৮১৬
সালে লেফটেন্যান্ট ম্যালকম এর পরিমাপ করেন।
তাতে দেখা যায় এর দৈর্ঘ্য ৭৪ ফুট এবং প্রস্থ মাত্র
২৪ ফুট। মোট আয়তন ১৭৭৬ বর্গফুট। এর চূড়ায়
রয়েছে একটি প্রকাণ্ড পাথরখণ্ড। এর উচ্চতা ৮ ফুট। এর
ওপরেই রয়েছে ওই পদচিহ্ন। এর দৈর্ঘ্য ৬৮ ইঞ্চি। ৩১
ইঞ্চি চওড়া। তবে বৌদ্ধরা মনে করেন, ওই পদচিহ্ন
হলো বুদ্ধের বাম পায়ের। বুদ্ধ তার অন্য পা রেখেছিলেন
বর্তমানের থাইল্যান্ডে (আগে যা সিয়াম নামে পরিচিত
ছিল)। থাইল্যান্ডে রয়েছে তার ডান পায়ের ছাপ। থাই
ভাসায় একে বলা হয় ফ্রা স্যাত। সেখানে পায়ের
ছাপের যে মাপ তা আদম পাহাড়ের পায়ের ছাপের
মতোই। আকারও এক রকম। একই রকম পদচিহ্ন আরও
পাওয়া গেছে লাওসে, ক্যাবোজে ও চীনে।
বৌদ্ধরা ধারণা করেন, বুদ্ধ ছিলেন ৩৫ ফুট লম্বা। তাই
তিনি এত দূরে দূরে পা ফেলতেন। তবে এই
পদচিহ্নকে খ্রিস্টানরাও সম্মানের চোখে দেখে। ১৫০৫
সালে শ্রীলংকা সফরে এসেছিলেন পর্তুগিজ এক
নাগরিক। তিনি এ পাহাড়কে বলেছেন পিকো ডি আদম।
তারা মনে করেন সেইন্ট থমাস দ্য ডাউবটার ভারত ও
শ্রীলংকা এসেছিলেন। এরপর তিনি এই
পাহাড়ে পা রেখে স্বর্গে চলে গিয়েছেন।
তবে হিন্দুরা মনে করেন, ওই পদচিহ্ন হলো শিবের পায়ের।
সকল ধর্মের মানুষের কাছেই এ এক মিলন মেলার নাম
যেখানে সকলেই খুঁজে পায় তার বিশ্বাস আর শান্তির
উৎস।

মালালা পশ্চিমাদের দালাল

★★আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ নোবেলজয়ী ১৭ বছর বয়সী মালালা ইউসুফজাই। শৈশব থেকেই সে নারীশিক্ষার অধিকারের পক্ষে কথা বলেছে।
সোয়াত উপত্যকায়  শিকার হয়েছে তালেবানের
হামলার।
এরপরও দমেনি সে। লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে এখনো। তার এই
লড়াকু স্বভাব নজর কেড়েছে বিশ্ববাসীর। কিন্তু মন
গলাতে পারেনি পাকিস্তানিদের। দেশটির অনেক মানুষের
কাছে মালালা পশ্চিমাদের দালাল।
দেশটিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যসহ
পশ্চিমাবিরোধী মনোভাব প্রবল। তাই পশ্চিমাদের পছন্দের
মালালাও তাদের কাছে অপছন্দের।
সম্প্রতি পাকিস্তানের দ্য হেরাল্ড সাময়িকীতে রেহেমুল
হকের লেখা এক
প্রতিবেদনে উঠে এসেছে মালালাকে নিয়ে এমন বিতর্কের
পেছনের অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রাজনীতির
নানা কারণ।
ব্যক্তিগত একটি ঘটনা দিয়ে লেখ এ প্রতিবেদন শুরু করেন।
২০১২ সালের শেষ দিকে তরুণদের পরিচয়বিষয়ক
একটি গবেষণার কাজ করতে তিনি লাহোরে গিয়েছিলেন।
তখন মালালার ওপর তালেবানের হামলার
বিষয়ে তিনি তরুণদের কাছে জানতে চেয়েছিলেন।
সামাজিক যোগাযোগের
সুবিধা ভোগকারী তরুণেরা তাকে জানান, মালালার
ওপর তালেবানের কোনো হামলার ঘটনা ঘটেনি।
এগুলো সাজানো নাটক।
যেসব তরুণের সামাজিক যোগাযোগের সুবিধা ভোগ করার
মতো সুযোগ নেই তারা বিশ্বাস করতেন মালালার ওপর
হামলার ঘটনা ঘটেছে। একটি ঘটনা সম্পর্কে সমাজের দুই
অংশের তরুণ প্রজšে§র মধ্যে এ দুই ধরনের
ধারণা বিশ্লেষণ করতে গিয়ে লেখক সুশীল সমাজের
প্রসঙ্গ টেনে এনেছেন।
তিনি জানিয়েছেন, পাকিস্তানের সমাজে আদর্শিক
জটিলতা আছে। এখানে ইসলামি ধ্যান-ধারণার
চর্চা যেমন আছে তেমনি আছে ধর্মীয় জাতীয়তাবাদ,
নৃতাত্ত্বিক জাতীয়তাবাদ, উদারতন্ত্র ও বাম
চিন্তাধারা। তাই শাসকদের এমন
একটি নীতি নিয়ে দেশটি পরিচালনা করতে হয়, যাতে সব
পক্ষকেই মোটামুটি সন্তুষ্ট রাখা যায়।
তিনি জানান, ইসলামপন্থী জাতীয়তাবাদের
প্রতি শাসকদের পক্ষপাত বেশি থাকে। আর অন্য
আদর্শিক ভাবনার গোষ্ঠীগুলো নিপীড়নের শিকার হয়।
স্কুল-কলেজের পাঠ্যবইয়েও সবার মতাদর্শের
প্রতি শ্রদ্ধা দেখানোর শিক্ষা দেয়ার
বদলে ইসলামপন্থী জাতীয়তাবাদকে অনেক
বেশি গুরুত্ব দেয়। এমন পরিবেশ-পরিস্থিতির
মধ্যে যারা বেড়ে ওঠে তাদের
মধ্যে পরমতসহিষ্ণুতা থাকে না, নিজস্ব
চিন্তাভাবনা আঁকড়ে বসে থাকে তারা।
লেখক আরো লেখেন, শিক্ষাসহ অন্যান্য
সুযোগসুবিধা পাওয়ার দিক থেকে যারা এগিয়ে থাকেন
তারা আসলে সুশীল সমাজেরই অংশ। সুবিধা ভোগ
করা গোষ্ঠির মধ্যে যেহেতু এক ধারার চিন্তা বিদ্যমান
থাকে তাই তারা অন্যভাবে ভেবে দেখার
চেষ্টা করে না। চিন্তার গোঁড়ামি তাদের পেয়ে বসে।
নিজেদের ভাবনার বাইরে কিছু
ঘটে গেলে তারা সেটাকে স্বীকার করতে চায় না।
লেখক এবার প্রসঙ্গে ফিরে গিয়ে বলেন, মালালার ওপর
তালেবানের হামলার বিষয়টিও তাদের কাছে এমন
বিষয়ই ছিল, যে কারণে সমাজে অধিকতর সুবিধা ভোগ
করা তরুণ প্রজš§ সেটি স্বীকার করতে পারেনি।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, আল-কায়েদা ও
তালেবানকে নির্মূল করার নামে পাকিস্তান ও তার
পার্শ্ববর্তী দেশ আফগানিস্তানে বেশ কয়েক বছর
ধরে ড্রোন হামলাসহ নানাভাবে আধিপত্য বিস্তার
করে আছে যুক্তরাষ্ট্র।
এটি পাকিস্তানের
সমাজে মার্কিনবিরোধী মনোভাবকে উসকে দিয়েছে।
পাকিস্তানের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের
আছে ইসলামবিদ্বেষী মনোভাব, আর পাকিস্তানিদের
আছে মার্কিনবিরোধী মনোভাব। তাই মালালা যখন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সঙ্গে দেখা করে,
তার নারীশিক্ষাবিষয়ক কর্মকাণ্ড নিয়ে সোচ্চার
ভূমিকায় পশ্চিমা বিশ্ব প্রশংসামুখর হয়, তখন
পশ্চিমাদের সঙ্গে এই সখ্য
মেনে নিতে পারে না পাকিস্তানের অনেকে।
তাকে দালাল আখ্যায়িত করে।
লেখকের ভাষ্য, পাকিস্তানের মানুষের
কাছে মালালা নিজের কোনো যোগ্যতায় শান্তিতে নোবেল
পায়নি। পশ্চিমারা পাকিস্তানকে হেয়
করতে সাজানো নাটক করে মালালাকে মাথায়
তুলেছে, শান্তিতে পুরস্কার দিয়েছে। এর
মাধ্যমে তারা বোঝাতে চেয়েছে,
ইসলামবিরোধী অবস্থান নিলে পুরস্কার পাওয়া যায়।
আর পশ্চিমাদের কাছে, তালেবানের কড়াকড়ি আর
রক্তচক্ষু
উপেক্ষা করে মালালা নিজে পড়াশোনা করেছে এবং অন্য
কিশোরীদেরও পড়তে অনুপ্রাণিত করেছে। মালালা তাই
অন্যায়-অপশাসনের বির“দ্ধে প্রতিবাদের প্রতীক। সূত্র : দ্য হেরাল্ড

গ্রেট ওয়াল বানাবে সৌদিআরব

★★আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

ধর্মীয় উগ্রবাদী জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)’র হামলা প্রতিরোধে এবং ইরাক থেকে নিজেদেরকে বিচ্ছিন্ন করতে ‘গ্রেট ওয়াল’ নির্মাণের এক মহাপরিকল্পনা করছে সৌদি আরব।
এ খবর জানিয়েছে টেলিগ্রাফ।
সূত্রে বলা হয়েছে, গ্রেট ওয়ালের দৈর্ঘ্য হবে ৬০০ মাইল।
জর্ডান  ও ইরাকের সীমান্তবর্তী তুরাইফ
থেকে কুয়েতের সীমান্তের হাফার আল বাতিন পর্যন্ত
বিস্তৃত হবে এই প্রাচীর। ইরাকের আইএস নিয়ন্ত্রিত
এলাকা থেকে সৌদি আরবের
উত্তরাঞ্চলকে আলাদা করতেই এই উদ্যেগ
নেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, সৌদি আরব হচ্ছে আইএসের অন্যতম
টার্গেট; বিশেষ করে মক্কা ও মদিনার দুই পবিত্র মসজিদ
নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার লক্ষ্যেই এগিয়ে যাচ্ছে তারা।
বিজনেজ ইনসাইডার আরো জানায়, ওই প্রস্তাবনার
সঙ্গে বর্তমানে আধুনিক প্রযুক্তি যোগ করা হয়েছে।
পরিকল্পনা করা হয়েছে, এই গ্রেট ওয়াল হবে ৫ লেয়ার
বিশিষ্ট। যাতে থাকবে বেশ কিছু টাওয়ার এবং অসংখ্য
নাইট ভিশন ও রাডার ক্যামেরা।
প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহে সৌদি আরবের অরর নগরী থেকে ৪০
কিলোমিটার ও ইরাকের আল নুকায়েব থেকে ৮০
কিলোমিটার দূরে সোয়াইফ সীমান্তে আইএসের
আত্মঘাতী বোমা হামলায় সৌদির দুই
নিরাপত্তাকর্মী ও উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্তের
কমান্ডার জেনারেল উদাহ আদ বেলাইয়ি নিহত হন।
তবে এই প্রাচীর নির্মাণের পর সৌদি আরব
জঙ্গি হামলা থেকে রেহাই
পাবে কিনা তা নিয়ে সন্দিহান
নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা।